নিউটনের ঈশ্বর কে ??? (১)
আমি এখানে দুই চরিত্রে কথোপকথন তুলে ধরব..
★★★
সাজিদ বলল, আচ্চা ডেভিড, পদার্থের গতিতে অবস্থা বোঝাতে নিউটন কয়টি সূত্র আবিষ্কার করেছে?
ডেভিড ৩টা।
ঈশ্বরের অবস্থা বোঝাতে নিউটন কয়টি সূত্র আবিষ্কার করেছে?
ডেভিড, জবাব দিল না।
সাজিদ, আমি বলছি, ঈশ্বরের অবস্থা বোঝাতে ১২ টি সূত্র আবিষ্কার করেছে
১★ প্রথম সূত্র, There is one God the father (everliving), omnipresent, omniscient, Almighty, the maker of heaven & earth, and
one mediator Between god & man Chris jesus.
অর্থাৎ, নিউটন বলছেন, "ঈশ্বর হলেন, একজন। তিনি
চিরঞ্জীবী, সর্বজ্ঞানী এবং সর্ব শক্তিমান। তিনি হলেন আসমান এবং জমিনে মালিক। মানুষ এবং ঈশ্বরের মাঝে সম্পর্কস্থাপনকারী
মাধ্যম হলেন যিশু।
২★ সূত্র, the father is invisible god whom no eye hath seen or can see. All other things are sometimes visible.
অর্থাৎ, ঈশ্বর হলেন অদৃশ্য। কোনো দৃষ্টি তাকে দেখেনি অথবা দেখতে পারে না। তিনি ব্যতীত অন্য সব দৃশ্যমান।
৩★ সূত্র the father hath life in himself & hath
given the son to have life in Himself.
অর্থাৎ,
ঈশ্বর নিজেই নিজের ভেতরে জীবন্ত এবং তিনি নিজের মধ্যে থেকেই নিজ ক্ষমতাবলে বান্দাদের জীবন দান করেন।
৪★ সূত্র the father is omniscient & hath
all knowledge originally in his own breast. And (he) communicates knowledge of future things to jesus Christ. None in heaven or earth or under the earth is worthy to receive knowledge of future things immediately from the father except the lamb. (And therefore the testimony of Jesus is the spirit of prophet &
jesus is the word or prophet of god).
নিউটন বলতে চেয়েছেন, ঈশ্বর হচ্ছেন, সর্বজ্ঞানী। তার অন্তরেই রয়েছে সকল জ্ঞান। তিনিই যিশুর কাছে ভবিষ্যৎ বিষয় সকল জ্ঞান প্রেরন করেন। ঈশ্বরের কাছ থেকে ভবিষ্যৎ বিষয়ে জ্ঞান লাভ করতে পারে। এ কারনেই যিশু হলেন ঈশ্বর কর্তৃক প্রেরিত এবং তিনি হলেন ঈশ্বরের দূত।
৫★ সূত্র the father is immoveable. no place being capable of becoming emptier or fuller of him then it is by eternal necessity of nature.
All other being are moveable from place to place.
অর্থাৎ, ঈশ্বর হলেন অবিচল। জগতের কোনো স্থানই তার অনুপস্থিতিতে শূন্য কিংবা তার উপস্থিতিতে পূর্ণ হয়ে উঠতে পারে না বরং তার উপস্থিতই হলো প্রকৃতির অন্তর অপরিহার্যতা। তিনি ব্যতীত অন্য সবকিছু এক স্থান থেকে অন্য স্থানে গমন করে থাকে।
পরবর্তী পর্ব পড়ার আমন্ত্রণ রইল।
ধন্যবাদ।
★★★
সাজিদ বলল, আচ্চা ডেভিড, পদার্থের গতিতে অবস্থা বোঝাতে নিউটন কয়টি সূত্র আবিষ্কার করেছে?
ডেভিড ৩টা।
ঈশ্বরের অবস্থা বোঝাতে নিউটন কয়টি সূত্র আবিষ্কার করেছে?
ডেভিড, জবাব দিল না।
সাজিদ, আমি বলছি, ঈশ্বরের অবস্থা বোঝাতে ১২ টি সূত্র আবিষ্কার করেছে
১★ প্রথম সূত্র, There is one God the father (everliving), omnipresent, omniscient, Almighty, the maker of heaven & earth, and
one mediator Between god & man Chris jesus.
অর্থাৎ, নিউটন বলছেন, "ঈশ্বর হলেন, একজন। তিনি
চিরঞ্জীবী, সর্বজ্ঞানী এবং সর্ব শক্তিমান। তিনি হলেন আসমান এবং জমিনে মালিক। মানুষ এবং ঈশ্বরের মাঝে সম্পর্কস্থাপনকারী
মাধ্যম হলেন যিশু।
২★ সূত্র, the father is invisible god whom no eye hath seen or can see. All other things are sometimes visible.
অর্থাৎ, ঈশ্বর হলেন অদৃশ্য। কোনো দৃষ্টি তাকে দেখেনি অথবা দেখতে পারে না। তিনি ব্যতীত অন্য সব দৃশ্যমান।
৩★ সূত্র the father hath life in himself & hath
given the son to have life in Himself.
অর্থাৎ,
ঈশ্বর নিজেই নিজের ভেতরে জীবন্ত এবং তিনি নিজের মধ্যে থেকেই নিজ ক্ষমতাবলে বান্দাদের জীবন দান করেন।
৪★ সূত্র the father is omniscient & hath
all knowledge originally in his own breast. And (he) communicates knowledge of future things to jesus Christ. None in heaven or earth or under the earth is worthy to receive knowledge of future things immediately from the father except the lamb. (And therefore the testimony of Jesus is the spirit of prophet &
jesus is the word or prophet of god).
নিউটন বলতে চেয়েছেন, ঈশ্বর হচ্ছেন, সর্বজ্ঞানী। তার অন্তরেই রয়েছে সকল জ্ঞান। তিনিই যিশুর কাছে ভবিষ্যৎ বিষয় সকল জ্ঞান প্রেরন করেন। ঈশ্বরের কাছ থেকে ভবিষ্যৎ বিষয়ে জ্ঞান লাভ করতে পারে। এ কারনেই যিশু হলেন ঈশ্বর কর্তৃক প্রেরিত এবং তিনি হলেন ঈশ্বরের দূত।
৫★ সূত্র the father is immoveable. no place being capable of becoming emptier or fuller of him then it is by eternal necessity of nature.
All other being are moveable from place to place.
অর্থাৎ, ঈশ্বর হলেন অবিচল। জগতের কোনো স্থানই তার অনুপস্থিতিতে শূন্য কিংবা তার উপস্থিতিতে পূর্ণ হয়ে উঠতে পারে না বরং তার উপস্থিতই হলো প্রকৃতির অন্তর অপরিহার্যতা। তিনি ব্যতীত অন্য সবকিছু এক স্থান থেকে অন্য স্থানে গমন করে থাকে।
পরবর্তী পর্ব পড়ার আমন্ত্রণ রইল।
ধন্যবাদ।
Comments
Post a Comment